প্রসূতি ও মাতৃত্বকালীন সেবা

  • Home |
  • প্রসূতি ও মাতৃত্বকালীন সেবা
ডা. জানিবুল হক: প্রসূতি ও মাতৃত্বকালীন সেবা বিশেষজ্ঞ
সুস্থ মা, সুস্থ সন্তান

গর্ভকালীন সেবা – সুস্থ মাতৃত্বের জন্য আধুনিক যত্ন

📌 গর্ভাবস্থার প্রতি ধাপে নিয়মিত চেকআপ ও পরীক্ষা
📌 অতি গুরুত্বপূর্ণ আলট্রাসাউন্ড ও রক্ত পরীক্ষা
📌 রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস কন্ট্রোল
📌 গর্ভকালীন পুষ্টি ও খাদ্যাভ্যাস পরামর্শ
📌 শারীরিক সমস্যা ও জটিলতার পূর্বাভাস চিহ্নিতকরণ
📌 ভিটামিন ও আয়রন সাপ্লিমেন্টের নির্দেশনা
📌 মায়ের মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন ও পরামর্শ

কেন গর্ভকালীন সেবা গুরুত্বপূর্ণ?

সন্তান ও মায়ের স্বাস্থ্য ঝুঁকি হ্রাস করা
উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভাবস্থার আগাম শনাক্তকরণ
নরমাল ডেলিভারির সম্ভাবনা বাড়ানো
জরুরী জটিলতা থেকে নিরাপদ থাকার পরিকল্পনা করা
প্রসবের জন্য সঠিক প্রস্তুতি নেওয়া

নিরাপদ নরমাল ডেলিভারি

📌 প্রাক-প্রসব কাউন্সেলিং ও প্রস্তুতি
📌 প্রসবকালীন ব্যথা ব্যবস্থাপনা ও স্বাভাবিক প্রসব পদ্ধতি
📌 প্রসবকালীন জরুরি পরিস্থিতি সামলানোর জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসা দল
📌 মায়ের মনোবল ও মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নের জন্য সহায়তা
📌 মা ও নবজাতকের তত্ত্বাবধান ও পর্যবেক্ষণ

প্রসূতি ও মাতৃত্বকালীন সেবা

কখন সিজারিয়ান প্রয়োজন হতে পারে?

শিশুর অস্বাভাবিক অবস্থান (ব্রীচ বা ট্রান্সভার্স লেই)
যমজ বা একাধিক শিশুর গর্ভধারণ
গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ বা প্রি-এক্লাম্পসিয়া
গর্ভকালীন জরুরি সমস্যা (বাচ্চার হৃদস্পন্দন কমে যাওয়া)
আগের অপারেশনের কারণে উচ্চ ঝুঁকি (Previous C-Section বা জরায়ু অপারেশন)
গর্ভকালীন রক্তক্ষরণ বা প্লাসেন্টা সংক্রান্ত জটিলতা

সিজারিয়ান সার্জারি: নিরাপদ ও দ্রুত আরোগ্যের জন্য আধুনিক পদ্ধতি

📌 ল্যাপারোস্কোপিক ও আধুনিক অস্ত্রোপচার পদ্ধতি
📌 কম ব্যথা ও দ্রুত সুস্থতার নিশ্চয়তা
📌 উন্নত ও নিরাপদ ওটি ব্যবস্থা
📌 অপারেশন পরবর্তী দ্রুত রিকভারি প্ল্যান

কোন গর্ভাবস্থা উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ?

গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ ও প্রি-এক্লাম্পসিয়া
গর্ভকালীন ডায়াবেটিস ও ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয়তা
পূর্ববর্তী গর্ভপাত বা ডেলিভারির জটিলতা
বয়সজনিত ঝুঁকি (৩৫ বছরের বেশি বা ১৮ বছরের কম)
যমজ বা একাধিক শিশুর গর্ভধারণ
গর্ভকালীন রক্তক্ষরণ বা প্লাসেন্টার সমস্যা

উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভাবস্থার বিশেষ যত্ন ও চিকিৎসা

📌 প্রতি মাসে বা সাপ্তাহিক বিশেষজ্ঞ চেকআপ ও পর্যবেক্ষণ
📌 উন্নত আলট্রাসাউন্ড ও ফিটাল মনিটরিং সিস্টেম
📌 পুষ্টি ও ডায়েট পরিকল্পনা
📌 জরুরি পরিস্থিতি ব্যবস্থাপনা ও হাসপাতালে ভর্তি পরিকল্পনা
📌 জরায়ু ও শিশুর বিকাশ নিয়মিত পর্যবেক্ষণ
📌 ডেলিভারির উপযুক্ত সময় ও নিরাপদ প্রসব পরিকল্পনা

উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ মায়েদের জন্য উন্নত সেবা

🏥 অভিজ্ঞ প্রসূতি ও গাইনি বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধান
🩺 ২৪/৭ জরুরি সেবা ও উচ্চমানের প্রসূতি বিভাগ
🔬 আধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তি ও উন্নত ল্যাব পরীক্ষা
📞 আপনার স্বাস্থ্যঝুঁকি কমানোর জন্য ব্যক্তিগত পরামর্শ ও মনিটরিং

আপনার চিকিৎসা সেবার জন্য আজই অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন

প্রসব-পরবর্তী মা ও নবজাতকের যত্ন – সুস্থ জীবন নিশ্চিত করুন

✅ শিশুর প্রথম ২৪ ঘণ্টার চিকিৎসা ও পর্যবেক্ষণ
✅ জন্মের পরপরই প্রয়োজনীয় টিকা প্রদান (BCG, Hepatitis B, OPV)
✅ শিশুর ওজন ও স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ
✅ শিশুর ত্বক, চোখ, ও শ্বাসযন্ত্রের পরীক্ষা
✅ জরুরি কোনো জন্মগত সমস্যা শনাক্তকরণ ও চিকিৎসা
✅ নবজাতকের সঠিক দুধ খাওয়ার পদ্ধতি শেখানো

মায়ের প্রসব-পরবর্তী যত্ন

📌 শারীরিক পুনরুদ্ধারের জন্য সঠিক ডায়েট ও পুষ্টি পরামর্শ
📌 সিজারিয়ান বা নরমাল ডেলিভারির পর ব্যথা ও শারীরিক পুনর্বাসন পরিকল্পনা
📌 শরীরের রক্তক্ষরণ, ব্যথা ও অন্যান্য শারীরিক পরিবর্তনের মনিটরিং
📌 মায়ের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে কাউন্সেলিং ও সাপোর্ট
📌 স্তন্যপান ও নবজাতকের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলার গাইডলাইন
📌 যদি কোনো সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে দ্রুত চিকিৎসা গ্রহণের পরামর্শ

কেন নবজাতক ও মায়ের প্রসব-পরবর্তী যত্ন গুরুত্বপূর্ণ?

🏥 শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ নিশ্চিত করা
🩺 মায়ের সুস্থতা ও পরবর্তী গর্ভধারণের জন্য সঠিক পরিকল্পনা করা
🔬 প্রসব-পরবর্তী জটিলতা কমানো ও দ্রুত সুস্থ হওয়া
📞 নবজাতকের প্রতিটি ধাপে সঠিক মেডিকেল গাইডলাইন অনুসরণ করা