ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি
- Home |
- ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি
ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি কী এবং কেন?
📌 এটি ছোট ছিদ্রের মাধ্যমে ক্যামেরা ও বিশেষ সরঞ্জামের সাহায্যে সম্পন্ন হয়
📌 রোগী খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেন
📌 বড় কাটা-ছেঁড়া না থাকায় অপারেশন পরবর্তী ব্যথা ও ঝুঁকি অনেক কম
📌 সাধারণত ১-২ দিনের মধ্যেই রোগী হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরতে পারেন
📌 সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক কম হওয়ায় এটি অত্যন্ত নিরাপদ একটি চিকিৎসা পদ্ধতি
ল্যাপারোস্কোপির সুবিধা
✅ কম ব্যথা ও দ্রুত সুস্থতা
✅ হাসপাতালে থাকার সময় কম (১-২ দিন)
✅ ক্ষত ও দাগ প্রায় নেই
✅ সংক্রমণের ঝুঁকি কম
✅ ব্যথানাশক ওষুধ কম প্রয়োজন হয়
ল্যাপারোস্কোপির মাধ্যমে চিকিৎসাযোগ্য রোগসমূহ
✅জরায়ুর টিউমার (Fibroids) অপসারণ
জরায়ুতে অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়া টিউমার বা ফাইব্রয়েডের ব্যথাহীন অপারেশন
✅এন্ডোমেট্রিওসিসের চিকিৎসা
জরায়ুর বাইরের টিস্যুর অস্বাভাবিক বৃদ্ধি রোধ করা ও ব্যথা কমানো
✅ডিম্বাশয়ের সিস্ট (Ovarian Cyst) অপসারণ
পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS) ও অন্যান্য ডিম্বাশয়ের সিস্টের আধুনিক চিকিৎসা
✅বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা (Infertility Treatment)
ফ্যালোপিয়ান টিউব ব্লক, জরায়ুর গঠনগত ত্রুটি বা অন্যান্য বন্ধ্যাত্বজনিত সমস্যার জন্য
✅জরায়ু অপসারণ (Hysterectomy)
জরায়ু সংক্রান্ত গুরুতর সমস্যা হলে সম্পূর্ণ জরায়ু অপসারণ করা হয়
✅পেলভিক ফ্লোর রিপেয়ার ও প্রস্রাব ধরে রাখতে না পারার চিকিৎসা
প্রসব-পরবর্তী পেলভিক ফ্লোর দুর্বলতা ও প্রস্রাব ধরে রাখতে না পারার সমাধান
✅ একটোপিক প্রেগন্যান্সি (Ectopic Pregnancy) অপসারণ
জরায়ুর বাইরে গর্ভধারণ হলে ল্যাপারোস্কোপির মাধ্যমে নিরাপদভাবে অপারেশন করা হয়
ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির জন্য উপযুক্ত রোগী কারা?
📌 যারা ব্যথাহীন ও দ্রুত সুস্থ হওয়ার অপারেশন চান
📌 যাদের আগে প্রচলিত অপারেশনে সমস্যা হয়েছে
📌 যাদের সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে হবে
📌 যারা কাজ বা দৈনন্দিন জীবনে দ্রুত ফিরে যেতে চান
কেন এই চিকিৎসার জন্য ডাঃ জানিবুল হককে বেছে নেবেন?
🏥 উন্নত ও আধুনিক ল্যাপারোস্কোপিক অপারেশন সুবিধা
🩺 অভিজ্ঞ গাইনি সার্জন দ্বারা নিরাপদ অপারেশন
🔬 কম ব্যথা, দ্রুত সুস্থতা ও আধুনিক ওটি সুবিধা
📞 পরামর্শ ও চিকিৎসা পরিকল্পনার জন্য রোগীবান্ধব ব্যবস্থা
আপনার চিকিৎসা সেবার জন্য আজই অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন
ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির ধাপসমূহ ও প্রস্তুতি
১. প্রাথমিক পরামর্শ ও পরীক্ষা (Consultation & Diagnosis)
📌 রোগীর বর্তমান স্বাস্থ্য পরিস্থিতি মূল্যায়ন করা হয়
📌 প্রয়োজনীয় রক্ত পরীক্ষা ও আলট্রাসাউন্ড করা হয়
📌 রোগীর জন্য ল্যাপারোস্কোপি উপযুক্ত কিনা তা নির্ধারণ করা হয়
২. অপারেশনের প্রস্তুতি (Pre-Surgery Preparation)
📌 অপারেশনের আগে নির্দিষ্ট সময় না খেয়ে থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়
📌 রোগীকে প্রি-অপারেটিভ ওষুধ বা ইনজেকশন দেওয়া হয়
📌 অপারেশনের দিন রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়
৩. অপারেশন পদ্ধতি (Surgical Procedure)
📌 পেটের মধ্যে ছোট ৩-৪টি ছিদ্র করা হয়
📌 একটি ছোট ক্যামেরার মাধ্যমে সার্জারি পরিচালনা করা হয়
📌 নির্দিষ্ট টিউমার, সিস্ট বা সমস্যা অপসারণ করা হয়
📌 অপারেশন সম্পন্ন হলে ছোট ছিদ্রগুলো সেলাই বা ব্যান্ডেজ দিয়ে বন্ধ করা হয়
অপারেশনের পরবর্তী যত্ন
📌 অপারেশনের পর কিছুক্ষণ পর্যবেক্ষণে রাখা হয়
📌 রোগীকে ব্যথা নাশক ওষুধ ও প্রয়োজনীয় সাপোর্ট দেওয়া হয়
📌 ১-২ দিনের মধ্যেই রোগী বাড়ি ফিরতে পারেন
📌 দীর্ঘমেয়াদী সুস্থতার জন্য নিয়মিত ফলো-আপ নিশ্চিত করা হয়
ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির জন্য প্রস্তুতি
✅নির্দিষ্ট সময় না খেয়ে থাকার নির্দেশনা মানতে হবে
✅ ওষুধ ও এলার্জির তথ্য চিকিৎসককে জানাতে হবে
✅ অপারেশনের দিন নরম ও আরামদায়ক পোশাক পরিধান করতে হবে
✅ অপারেশনের পর গাড়ি চালানো বা ভারী কাজ করা এড়াতে হবে
✅ পরবর্তী ৭-১০ দিন বিশ্রাম ও হালকা ব্যায়াম করতে হবে
কেন ডাঃ জানিবুল হকের ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি নিরাপদ?
🏥 উন্নত অপারেশন থিয়েটার ও আধুনিক ল্যাপারোস্কোপিক সরঞ্জাম
🩺 অভিজ্ঞ গাইনি সার্জন দ্বারা পরিচালিত অপারেশন
🔬 দ্রুত সুস্থ হওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞ তত্ত্বাবধান
📞 অপারেশনের আগে ও পরে ব্যক্তিগত পরামর্শ ও যত্ন